সাতবাহন সাম্রাজ্য: (খ্রীষ্টপূর্ব ১০০ - দ্বিতীয় খ্রীঃ)


গোদাবরী ও কৃষ্ণানদীর মধ্যবর্তী অঞ্চলে দাক্ষিণাত্যের যে সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী রাজ্য গড়ে উঠেছিল তা সাতবাহন সাম্রাজ্য। ঐতৈরীয় ব্রাহ্মণে সাতবাহনদের বিশ্বামিত্র মুনির সন্তান বলা হয়েছে। পুরাণে এদেরকে অন্ধ্র বংশজাত বলা হয়েছে। সাতবাহন রাজারা জাতিতে ব্রাহ্মণ ছিলেন। কৃষ্ণ বা বাসুদেবের পূজারী ছিলেন তারা। সাতবাহন রাজ্যে সরকারী ভাষা ছিল প্রাকৃত। সাতবাহন শিলালিপি ব্রাহ্মীলিপিতে প্রাকৃত ভাষায় লেখা। সাতবাহনদের মুদ্রা ছিল 'পোতিন' এটি সীসা নির্মিত। সাতবাহন রাজ্য ছিল মাতৃতান্ত্রিক।


সিমুক সাতবাহন:
সাতবাহন সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সিমুক। রাজধানী ছিল প্রতিষ্ঠান (বর্তমানে পৈঠান)।
তিনি মগধের কাম্ব বংশের উচ্ছেদ করেছিলেন।
সিমুকের ভাই কৃষ্ণ, কৃষ্ণের পর সিমুকের পুত্র প্রথম সাতকর্ণী রাজা হন।

প্রথম সাতকর্ণী:
সিমুকের ভাই কৃষ্ণের পর প্রথম সাতকর্ণী রাজা হন। তিনি পূর্ব মালব জয় করে। তিনি কলিঙ্গ রাজ খারবেলা কর্তৃক পরাজিত হন (হস্তিগুম্ফা লিপি থেকে জানা যায়)। তিনি দক্ষিণাপথপতি ও অপ্রতিহতচক্র উপাধিতে ভূষিত হন। প্রথম সাতকর্ণীর স্ত্রীর নাম ছিল নয়নিকা/নাগনিকা। তিনি নানাঘাট লিপিতে প্রথম সাতকর্ণীর রাজত্ব সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খোদিত আছে। তার রাজত্বে সাতবাহন সাম্রাজ্য শিক্ষা সংস্কৃতির চরম শিখরে উন্নীত হয়।

গৌতমী পুত্র সাতকর্ণী: (১০৬ খ্রীঃ-১৩০ খ্রীঃ)
সাতবাহন সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ রাজা গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী। তিনি ১০৬ খ্রীষ্টাব্দে সিংহাসনে বসেন।

  • গৌতমী পুত্র সাতকর্ণীর মা গৌতমী বালাশ্রীর রচিত নাসিক প্রশস্তিতে তাঁকে 'সাতবাহন কুলযশ প্রতিষ্ঠানকর' বলা হয়েছে। এবং  একাবামাহন (a peerless Brahman) এবং Khatiya-daha-manamada (যিনি ক্ষত্রিয়দের গর্ব চূর্ণ করেছিলেন) বলে বর্ণনা করা হয়।
  • কার্লে শিলালিপিতে বলা হয়েছে বুদ্ধ সন্ন্যাসীদের জমি দান করেছিলেন গৌতমী পুত্র সাতকর্ণী।
  • ভূগকচ্ছের শক মহাক্ষত্রপ নহপানকে সাতকর্ণী সম্পূর্ণভাবে পরাজিত করেন।
  • জুনাগড় শিলালিপি থেকে জানা যায় উজ্জ্বয়িনীর মহাক্ষত্রপ রুদ্রদামনের কাছে সাতকর্ণী পরাজিত হন।
  • গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী ‘শক-যবন-পহ্লব নিসুদন' নামে পরিচিত হন।
  • তিনি সর্বপ্রথম ব্রাহ্মণদের ভূমি দান করেন।
  • নাসিক শিলালিপিতে গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর বিজয়কাহিনী বর্ণিত আছে।
  • নাসিক শিলালিপিতে গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীকে 'ত্রি-সমুদ্র- তোয় পীত বাহন' বলা হয়েছে।
  • ১৩০ খ্রীষ্টাব্দে গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী মারা যান।

বশিষ্ঠ পুত্র সাতকর্ণী বা পুলুমায়ি (১৩০ খ্রীঃ-১৫৪ খ্রীঃ)
গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর পর সিংহাসনে বসেন বশিষ্ট পুত্র পুলুমায়ী। এই সময়ে পশ্চিমী শক ক্ষত্রপরাও তাদের রাজ্যের কিছু অংশ পুনরুদ্ধার করেন। জুনাগড় শিলালিপিতে তিনি রুদ্রদামনের কন্যাকে বিবাহ করেছিলেন তা লেখা আছে।

যজ্ঞশ্রী বা যশস্বী সাতকর্ণী (১৬৫ খ্রীঃ-১৯৪ খ্রীঃ)
সাতবাহন বংশের শেষ পরাক্রান্ত রাজা যজ্ঞশ্রী সাতকর্ণী।

তৃতীয় পুলুমায়ি:
সাতবাহন বংশের শেষ রাজা। (মতান্তরে যজ্ঞশ্রী সাতকর্ণী ছিলেন সাতবাহন বংশের শেষ রাজা)।

সাতবাহনদের গুরুত্বপূর্ণ বন্দর:
সোপারা/সুরনাকারা, লিবরিক ও কল্যানবন্দর এর মাধ্যমে রোমানদের সাথে বাণিজ্য চলত।

সাতবাহন সাম্রাজ্য সম্পর্কে অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর:
১. সাতবাহন সাম্রাজ্য কে কবে প্রতিষ্ঠা করেন?
উঃ- আনুমানিক ২৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, সিমুক।

২. সাতবাহন বংশের রাজারা কোথায় রাজত্ব করতেন?
উঃ- দাক্ষিণাত্য ও মধ্য ভারত (অন্ধ্রপ্রদেশ)।

৩. দক্ষিণাপথ বলতে কি বোঝো?
উঃ- দক্ষিণা পথবিন্ধ্য পর্বত ও তুঙ্গভদ্রা নদীর মধ্যবর্তী স্থলভাগকে দক্ষিণাপথ বলা হয়।

৪. নানাঘাট শিলালিপি কে খোদাই করেন?
উঃ- রানী নয়নিকা।

৫. নানাঘাট শিলালিপি থেকে কোন সাতবাহন রাজার কথা জানা যায়?
উঃ- সাতবাহন রাজা প্রথম সাতকর্ণী।

৬. মাওকাদোনি প্রশস্তি থেকে কোন সাতবাহন রাজার কথা জানা যায়?
উঃ- তৃতীয় পুলবাহন।

৭. প্রথম সাতকর্ণীর স্ত্রীর নাম কি?
উঃ- রানী নয়নিকা।

৮. কোন সাতবাহন রাজা অশ্বমেধ যজ্ঞ ও রাজসূয়ো যজ্ঞ করেছিলেন?
উঃ- প্রথম সাতকর্ণী।

৯. সাতবাহন রাজাদের রাজধানী কোথায় ছিল?
উঃ- পৈঠান বা প্রতিষ্ঠান।

১০. সাতবাহন বংশের রাজত্বকালের একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দরের নাম লেখ।
উঃ- সোপারা।

১১. সাতবাহন রাজাদের মুদ্রার নাম কি?
উঃ- পোতিন (লেড ) ও কামরপন ( সিলভার)

১২. কোন গ্রন্থে সাতবাহন বংশের রাজাদের অন্ধ্রদের দস্যু বলা হয়েছে?
উঃ- ঐতরেয় ব্রাহ্মণ।

১৩. কোন সাতবাহন রাজাকে কণ্বদের ভৃত্য বলা হয়?
উঃ- সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা সিমুককে।

১৪. কোন সাতবাহন রাজাকে পেরিপ্লাসের গ্রন্থে ‘স্যারাগানাস’ বলা হয়েছে?
উঃ- প্রথম সাতকর্ণী।

১৫. প্রথম সাতকর্ণীর মুদ্রার নাম কি?
উঃ- শিরি সত।

১৬. কোন সাতবাহন রাজা ‘অপ্রতিহত চক্র’ ও ‘দক্ষিণাপথপতি’ উপাধি গ্রহণ করেছিলেন?
উঃ- সাতবাহন রাজা প্রথম সাতকর্ণী।

১৭. কোন লেখ থেকে প্রথম সাতকর্ণীর ‘অপ্রতিহত চক্র’ ও ‘দক্ষিণাপথপতি’ উপাধি গ্রহণের ইতিহাস জানা যায়?
উঃ- নানাঘাট লেখ।

১৮. কোন লেখতে প্রথম সাতকর্ণীকে ‘রাজন শ্রী সাতকর্ণী’ নামে অভিহিত করা হয়েছে?
উঃ-সাঁচি লেখ।

১৯. কোন সাতবাহন রাজাকে ‘পশ্চিমের অধিপতি’ বলা হয়?
উঃ- প্রথম সাতকর্ণী।

২০. কোন সাতবাহন রাজা ‘কবি বৎসল’ উপাধি গ্রহণ করেছিলেন?
উঃ- সাতবাহন রাজা হল।

২১. 'গাথাসপ্তসতী' গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উঃ- সাতবাহন রাজা হল।

২২. ‘গাথাসপ্তসতী’ গ্রন্থটি কোন ভাষায় লেখা?
উঃ- প্রাকৃত ভাষা।

২৩. ‘বৃহৎকথা’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উঃ- গুণাঢ্য।

২৪  ‘বৃহৎকথা’ গ্রন্থটি কোন ভাষায় লেখা?
উঃ- পৈশাচী।

২৫. ‘কথাসরিৎসাগর’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উঃ- সোমদেব।

২৬. ‘বৃহৎকথামঞ্জরি’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ- ক্ষেমেন্দ্র।

২৭. সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ নরপতি কে ছিলেন?
উঃ- গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী।

২৮. নাসিক প্রশস্তি কে খোদাই করেন?
উঃ- গৌতমি বলশ্রী।

২৯. নাসিক প্রশস্তি থেকে কোন সাতবাহন রাজার কথা জানা যায়?
উঃ- গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী।

৩০. গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী কোন শক রাজাকে পরাজিত করেছিলেন?
উঃ- শক রাজা নহপান।

৩১. নাসিক প্রশস্তিতে কোন সাতবাহন রাজাকে ‘সাতবাহন–কুল–যশঃ–প্রতিষ্ঠাপনকর’ বলে অভিহিত করা হয়েছে?
উঃ- গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী।

৩২. গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর পুত্রের নাম কি?
উঃ- পুলুমায়ী।

৩৩. ‘ত্রি সমুদ্র তোয় পীত বাহন’ শব্দের অর্থ কি?
উঃ- তিন সমুদ্রের জলপানকারী সৈন্য।

৩৪. নাসিক প্রশস্তিতে কোন সাতবাহন রাজাকে 'শক-যবন-পল্লব-নিসূদন' বলা হয়েছে?
উঃ- গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী।

৩৫. গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী পরাজিত করেন?
উঃ- শকদের কার্দমক শাখার প্রতিষ্ঠাতা চষ্টনের পৌত্র রুদ্রাদামন।

৩৬. কোন গ্রন্থ ও লেখ থেকে গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর রুদ্রদামনের কাছে পরাজয়ের কথা জানা যায়?
উঃ- টলেমির গ্রন্থ ও জুনাগর লেখ থেকে।

৩৭. টলেমি গ্রন্থে বর্ণিত চষ্টনের রাজধানী কোথায় ছিল?
উঃ- উজ্জয়িনী।

৩৮. টলেমি তার গ্রন্থে কোন স্থানকে সাতবাহন রাজ পুলুমায়ির রাজধানী হিসেবে উল্লেখ করেছেন?
উঃ- প্রতিষ্ঠান।

৩৯. বাশিষ্ঠপুত্র সাতকর্ণীর সাথে কোন শক রাজ কন্যার বিবাহ হয়েছিল?
উঃ- রুদ্রদামনের কন্যার সাথে।

৪০. কোন লেখ থেকে জানা যায় বাশিষ্ঠপুত্র সাতকর্ণীর সাথে শক রাজা রুদ্রদামনের কন্যার বিবাহ হয়েছিল?
উঃ- কানহেরি লেখ।

৪১. কোন রাজার মুদ্রায় দ্বিমাস্তুল বিশিষ্ট জাহাজের চিত্র পাওয়া গেছে?
উঃ- বাশিষ্ঠ পুত্র পুলুমায়ি।

৪২. সাতবাহন যুগের দ্বিমাস্তুল বিশিষ্ট জাহাজের চিত্র কোথায় পাওয়া গেছে?
উঃ- করমন্ডল উপকূলে।

৪৩. কোন সাতবাহন রাজা নবনগর নির্মাণ করেন?
উঃ- বাশিষ্ঠ পুত্র পুলুমায়ি।

৪৪. কোন সাতবাহন রাজার মুদ্রায় মস্তকের ছবি অঙ্কিত আছে?
উঃ- যজ্ঞশ্রী সাতকর্ণী।

৪৫. কোন সাতবাহন রাজার মুদ্রায় জাহাজের ছবি অঙ্কিত আছে?
উঃ- যজ্ঞশ্রী সাতকর্ণী।

৪৬. সাতবাহন বংশের শাসন পরিচালনাকারী কর্মচারীদের নাম কি?
উঃ- মহাসেনাপতি ও মহা তালেবর।

৪৭. সাতবাহন বংশের রাজত্বকালে সরকারি ভাষা কি ছিল?
উঃ- প্রাকৃত ভাষা।

৪৮. প্রবন্ধ চিন্তামণি গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ- মেরুতুঙ্গ।

৪৯. সাতবাহনদের দ্বিতীয় রাজধানী কোথায় ছিল?
উঃ- জুন্নার।

৫০. কোন লেখা থেকে জানা যায় যে পুলুমায়ির রাজত্বকালে জনৈক গৃহস্থ একটি জলাধার নির্মাণ করেন?
উঃ- ম্যাকদানি লেখ।

৫১. সাতবাহনদের প্রথম রাজধানী কোথায় ছিল?
উঃ- অমরাবতী।

৫২. নাসিক প্রশস্তিতে কাকে ‘একব্রাহ্মণ’ বলে অভিহিত করা হয়েছে?
উঃ- গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী।

৫৩. সাতবাহন বংশের রাজত্বকালের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ চৈত্যটির নাম কি?
উঃ- কারলে।

৫৪. সাতবাহন যুগে জেলাকে কি বলা হত?
উঃ- আহার।

৫৫. সাতবাহন যুগে জেলার শাসককে কি বলা হত?
উঃ- অমাত্য ও মহামাত্র।

৫৬. সাতবাহন যুগে কোন লিপি ব্যবহার করা হতো?
উঃ- ব্রাহ্মী লিপি।

৫৭. বাণভট কাকে ‘সমুদ্রাধিপতি’ বলে অভিহিত করেছেন?
উঃ- যজ্ঞশ্রী সাতকর্ণীকে।

৫৮. কোন গ্রন্থে সাতবাহন রাজা হলের বিবাহ সম্পর্কিত বর্ণনা আছে?
উঃ- লীলাবতীর পরিনয়ম।

৫৯. সাতবাহন রাজারা কোন ধর্মাবলম্বী ছিলেন?
উঃ- বৈদিক হিন্দু ও বৌদ্ধ।

৬০. সাতবাহন রাজাদের রাজত্বকালে হিন্দু মন্দির সংলগ্ন মহাবিদ্যালয়কে কি বলা হত?
উঃ- ঘট্টিকা।

৬১. সাতবাহন রাজাদের আমলে গ্রামের প্রধানকে কি বলা হত?
উঃ- গ্রামিকা।

৬২. নাসিক, কানহেরি ও কারলে গুহা কোন রাজাদের আমলে নির্মিত হয়?
উঃ- সাতবাহন।

৬৩. কোন সাতবাহন রাজা একাব্রাহ্মণা উপাধি গ্রহণ করেছিলেন?
উঃ- গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী।

৬৪. প্রাচীন ভারতের কোন রাজবংশ প্রথম ভূমিদান প্রথা চালু করেছিল?
উঃ- সাতবাহন রাজবংশ।

৬৫. কোন পুরাণ থেকে সাতবাহন রাজবংশের কথা জানা যায়?
উঃ- মৎস্য পুরাণ।

৬৬. কোন রাজবংশকে দক্ষিণ ভারতের বৈদিক ধর্মের বা ব্রাহ্মণ্যধর্মের পতাকা বাহক বলা হয়?
উঃ- সাতবাহন রাজবংশকে।

৬৭. কোন রাজবংশের রাজারা মুদ্রায় নিজেদের মূর্তি খোদাই করতেন?
উঃ- সাতবাহনরা।

৬৮. সাতবাহন রাজাদের মুদ্রায় কোন কোন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে?
উঃ-একদিকে প্রাকৃত এবং অন্যদিকে কন্নোড় ও তেলেগু।

৬৯. কোন রাজবংশের রাজত্বকালে অমরাবতী স্তুপ নির্মিত হয়?
উঃ- সাতবাহন রাজবংশ।

৭০.সাতবাহন রাজাদের রাজত্বকালের দুটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কৃতি কেন্দ্রের নাম লেখো।
উঃ- নাগার্জুনকোণ্ডা ও অমরাবতী।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন for "সাতবাহন সাম্রাজ্য: (খ্রীষ্টপূর্ব ১০০ - দ্বিতীয় খ্রীঃ)"